আমি শাহিন আজকে আমার সব চায়তে প্রিয় গল্প টা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
এই গল্প টি প্রিয় বলার কারন। এখানে আমার বন্ধুদের নিয়ে বেশ কিছু কথা আছে।
সমস্যার জন্য আমি আজকে পেজে ঘটনা টা শেয়ার করতে পারলাম। আগামিকাল পেজে দেওয়ার জন্য চেস্টা করব ইনশাল্লাহ.
আজকে কস্ট করে ওয়েবসাইট থেকে পড়তে হবে। যদি গল্প টা ভালো হয় তাহলে দয়াকরে কমেন্ট করবেন।
এখানে রিপন নামে ছেলেটি লেখকের ছদ্মনাম হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।অর্থাত শাহিনের ছদ্মনাম।
নামে ছেলেটি লেখক।
লেখকে ছদ্মনাম
লেখা কপি করা দন্ডনীয় অপরাধ
Www.shahinlikes.tk
Www.shahingazipur.tk
http://m.loveshahin2.page.tl
http://loveshahin.wapka.mobi
shahingazipur@yahoo.com
Writer: md.shahin hossain
রিপন চায়ের কাপে চুমুক দিয়েই বলে উঠলেন কিরে তোর প্রেমের কি খভর? অপর পাশ থেকে ভালো বল্লেন মোশারফ। রিপনের সম্পর্কে বর্ননা দেওয়া যাক রিপন তার ফ্রেন্ড সার্কেলের মধ্যে সব চায়তে খাটো। তিনি তেমন খেলা পছন্দ করেন না। খেলার মধ্যে শুধু দাবাটাই পছন্দ করেন। মোশাররফ এর সম্পর্কে বর্ননা দেওয়া যাক। ফ্রেন্ড সার্কেলের মধ্যে সবচেয়ে লম্বা। সব ধরনের খেলা পছন্দ করেন। সব চায়তে বেসি পছন্দ করেন নাছতে আর গায়তে। এলাকার মধ্যে অন্যতম এক জন ডানচার্। বলা যায় অনেক দিকে দিয়েই ভালো। সমস্যা একটা তা কি? জানতে ইচ্ছা করছে আপনার্। সমস্যা হল এই রকম একদিন মোশারফ ও রিপন রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে তখন মোশারফ বলে উঠলো দেখ দোস্ত কিভাবে চিকা ইদুর ধরছে। এখানে বিড়াল ইদুর ধরছে। কিন্তু এখানে এই বাক্য বলতে গিয়ে অন্য বলে ফেলেছে। ঠিক এই রকম হাজারো মজার কথা মোশারফকে নিয়ে।
রিপন: ভালোই ত হবে।
মোশারফ:কেন?
রিপন:দুই জনকেইত মানিয়েছে হিরো আর হিরোইন এর মত। অ আজকে আম তলায় সিফাত আসবে না?
মোশারফ: মনে হয় না।
(সিফাত সম্পর্কে কিছু বলা যাক। ছেলেটা ভালো সব কিছুই ভালো বাসে। সব চায়তে ভালো বাসে সিফাতের বউ কে। আর না আসার কারন নতুন বিয়ে করেছে তাই।)
রিপন:দোস্ত রিদয় আসতেছে।(রিদয় অনেক ভালো।সবচায়তে মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভাল লাগে)
রিপন:দোস্ত রিদয় আসতেছে।(রিদয় অনেক ভালো।সবচায়তে মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভাল লাগে)
মোশারফ:আসতে দে।
রিদয়: তুমাদের কি খভর?
দুইজনেই উত্তর দিলেন ভালো।
রিপন:রিদয় গতকাল রাতে ত হাসির একটি ঘটনা ঘটেছে।(রিপন বলার সাথে সাথেই হেসে দিল। অন্যদিকে মোশারফের মুখ খানা মেঘের মত রুপ ধারন করল। তিনি পরক্ষণেই বুজে ফেলেছেন রিপন কি বলতে চাচ্ছে।)
রিদয়: হাসার আগে বল কি ঘটেছে?
রিপন: কি আর আমাদের দোস্ত এখনও ছোটই রয়ে গেল।(মোশারফ চুপ করে দুই জনের কথা সুনছে।না জানি কথা বলার শক্তিই হারিয়ে ফেলেছে।)
রিদয়:কেন?
রিপন: গতকাল রাতে আমি আর মোশারফ রাস্তা দিয়ে হাঠতে হাঠতে নয়া পাড়ার রাস্তার দিকে রওনা দিলাম।দুজনেই চিন্তা করেছিলাম এই দিক দিয়েই যাব।
হঠাৎ আমি ভুতের কথা উঠালাম।কারন নির্জন রাস্তা দিয়ে গল্প করতে ভালোই লাগে। আমি কিছুক্ষন দরে বলতে থাকলাম। খানিকক্ষণ পর লক্ষ করলাম।মোশারফ ভিশন ভয় পাচ্ছে। তাই আমি আরও ভয়ানক গল্প বলতে লাগলাম। হঠাৎ দেখি মোশারফ আম গাছ দেখেই পিছন ফিরে দোউরাতে লাগলো। ( সোনার পর রিদয় হাসতে লাগল। তা দেখে মোশারফের মুখমণ্ডল থেকে এই মুহুর্তেই বিস্টি পরবে এই রকম অবস্তা।)
রিদয়: সত্যিই মোশারফ?
মোশারফ: আরে না এমনেতেই বলতেছে। ও যে রুপ কথার গল্প বানাতে পারে তা তুই জানছ না।(বলার সময় লজ্জাপতি গাছের মত অবস্তা হয়েছিল)
রিপন: না সত্যিই রিদয়।
মোশারফ:আমি ভুত তুত দেখে কোন ভয় পায়না।(রিপনের মাথাই একটি বুদ্ধি চেপে বসল.এই সুযোগ আর ছাড়া যাবে না।
রিপন:
রিপন:আচ্ছা তুই ভুত দেখে ভয় পাছ না। তা গতকাল দেখেই বুজে ফেলেছি। গতকাল কেন. আর অনেক দিন দরেই দেখে আসছি। তুই কেমন কেমন সাহসি।
মোশারফ: তোরা আমার সাথে বাজি ধরবি?
রিপন:হ্যা ধরব কত টাকা বল.
মোশারফ ১০০০ টাকা।
রিপন: আচ্ছা
রিদয়:আরে তুমরা কিসের বাজি বাজি করছ।
রিপন:চোপ থাকো। মোশারফ তুই কাল রাতে একা একা শসান ঘাট থেকে আমাদের দেওয়া আশা বিস্কুট নিয়ে আসবি ঠিক রাত ১২ টার দিকে।
মোশারফ:ঠিক আছে।(মোশারফ নিজের মানসম্মান বাচানোর জন্য হ্যা করে দিল)
তখন রিপন ও রিদন মিট মিট করে হাসছিল।)
রিপন: ঠিক আছে। (আরোও কিছুক্ষণ হাসাহাসি করে সবাই চলে গেল।)
(পরেরদিন সকালবেলা রিদয়ের বাসায় হাজির রিপন)
রিদয়: রিপন তুমার প্ল্যান মতই কাজ চলছে।এই বার আচ্ছা করে মজা শিখাব।
রিপন: আগে হতে দাও না। পরে নয় আমার সম্পর্কে …………… বল্লে।
রিদয়:হাহাহাহা। ঠিক আছে। আজকে ত আসবে?
রিপন: হ্যা মনে হয় আসবে। ছেলেটা আবার কথা নরচর করেনা। সভাব ভালো আছে।
রিদয়: বলা ত যায়না বিপদে পরলে মানুষ তার সভাব
সহ অদৃশ্য হয়ে যায়।
রিপন: হাহাহাহা। আর হাসতে পারবনা।
(কে দেখে তাদের রশিকতা। দুপুর হতেই রিপন তার বাড়ি চলে এল?
রাত ১১ টা বাজে মোশারফ আসছে না রিদয় রিপন কে বল্লেন।
রিপন:আসবে আসবে একটু অপেক্ষা কর।
(কথা বলার সময় হঠাৎ তারা খেয়াল করল মোশারফ বাস বাগানের ভিতর দিয়ে আসছে। এই এক অদ্ভুত ব্যাপার মনে হচ্ছে তাদের কাছে।)
মোশারফ:কিরে তোরা দেখি আমার আগেই এসে পরেছিস।
রিদয়: আসবনা। আমরা কি তোর মত ভিতু নাকি রে।
(কথা টা বলেই দুজন মিলে হাসতে শুরু করল)(কিন্তু আজকে মোশারফ কে অদ্ভুদ দেখাচ্ছে।
রিপন:চল যাওয়া যাক।
রিিদয়:চল
(মির্জাপুর বাজারে যাওয়ার পর মোশারফ কে বিস্কুট আনতে যেতে বল্লেন তারা। বিস্কুট টি বিকালবেলা রাখা হয়েছিল এক ভাঙ্গা পাতিলের নিচে।)
মোশারফ: যাচ্ছি তোরা থাক। তোরা আবার বাগিস না ভয়ে।হাহাহা(মোশারফ রওনা হল সসান ঘাটের দিকে)
রিপন:হাহাহাহ .ইয়েজ আমাদের প্ল্যান কাজ করতেছে।
রিদয় তুমি এই ভুতের মুখুশ টা পরে নাও।
রিদয়:আচ্ছা আমরা ওকে উচিত শিক্ষা দিব হাহাহা
রিপন:তুমি এই দিক দিয়ে যাও আমি অন্যদিক দিয়ে যাচ্ছি।( দুইজন দুইদিক দিয়ে যেতে লাগল)
কিছুক্ষণ পর
হাই
দুস্ত তোরে ত চুম্মা দিতে মনে চায়।(একি উপাশ থেকে মোশারফের কন্ঠ। এখানে কি হচ্ছে।)
রিপন:এখন ত কিছুনা যখন ৬০ লাখ টাকা ৩ জনে না ভাগ করে ২ জন মিলে করব তখন খুসিতে ডানচ করিছ।
মোশারফ: আচ্ছা। ছুরি নিয়ে এসেছিস ?
রিপন:হ্যা। ধর হাত মুজা পর্।
মোশারফ:কেন?
রিপন:গাধা। ফিংগারপ্রিন্ট যাতে না পাওয়া যায়।
ওর বাবা পুলিশ অতি সহজে সনাক্ত করে ফেলবে।
মোশারফ: ও আচ্ছা।
রিপন:পর পর( হাতে ছুরি নিয়ে সসানের দিকে রওনা দিল দুই বন্ধু। টাকার লুভে মানুশ কি না করতে পারে) তিন বন্ধু মিলে রিদয়ের অপহরণের নাটক করে ৬০ লাখ টাকা নিল।তার পর এই টাকা থেকে এখন ২ জন বাগিদার হতে যাচ্ছে।)
রিপন:দুস্ত কই রিদয়?
মোশারফ: চুপ চুপ সামনে দেখ.
রিপন:হ দেখছি। (তারা দু জন পিছন থেকে যেয়ে রিদয়ের গলাই ছুরি দিয়ে আঘাত করল. রিদয়ের গলা দিয়ের রক্তের নদি বয়ে যাচ্ছে।
তারপর তাকে সেখানে মূত অবস্তায় ফেলে দিয়ে আসল। বাড়িতে এসে গুছল সারল এবং টাকা বাগাবাগি করল।
সকালবেলা দুজন ঊঠে কিছু না জানার ভাং করে রিদয়ের বাসায় গেল। কিন্তু অদ্ভুদ ব্যপার এক মানুষ হারালে একটি বাসায় যে অবস্তা হওয়ার কথা তার কুনু কিছু হচ্ছে না।)
মোশারফ:চাচি রিদয়ে?
রিদয়ের আম্মু: ঘড়ে খাচ্ছে।
(রিপন ও মোশারফ ভয়ে ভয়ে রিদয়ের ঘরে ডুকল। তারা দেখল নিল চোখ মায়াবরা।
চোখ দুটি ঝলমল করছে। আর বলতে চাচ্ছে আমার সাথে কেন এই রকম করলে। রিদয় ২ ফুট উচুতে উঠে গেল এবং তাদের গলার দিকে হাত বারিয়ে দিতে লাগল। দুই জনের গলা দরে শুন্যে তুলে নিল। তারা দুইজন ছুটার জন্য চেস্টা করতে লাগল। বাইরে থেকে রিদয়ের মা ভিতরে আসল। রিপন ও মোশারফ বল্ল আমাদের বাচান। রিদয়ের আম্মু বল্ল তোদের জন্য আমাদের কেও মেরে ফেলেছে। তুদের কেও মেরে ফেলবে। মার রিদয় মার রিদয়। ১০ বছর দরে এই বাড়ির ভিতর থেকে এই শব্দ গুলু মানুশ সুনতে পায়।